প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকের বাণী:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
সভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে সাথে বিজ্ঞান আজ চরম উৎকর্ষ লাভ করেছে। বলা হয়, বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। বিজ্ঞান শিক্ষা ছাড়া আধুনিক সভ্যতা অচল। এজন্য বিজ্ঞানী হলডেন বলেছেন, 'We need science more than before.' বিজ্ঞানকে পাশ কাটিয়ে আধুনিক শিক্ষার ভাবনা তাই অকল্পনীয়। শিক্ষার্থীদেরকে বিজ্ঞানমনস্ক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ নবাব গন্জ, দিনাজপুর সর্বাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর পাঠ্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও শিক্ষা-দীক্ষায় পশ্চাতপদতার কারণে এ অঞ্চলের লোকজন এখনও অনেক পিছিয়ে। তাই অনেকটা দায়বদ্ধতা থেকে আধুনিক বিশ্বের সাথে সঙ্গতি রেখে বাস্তবতার নিরিখে এতদাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বরে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে স্কুল অব মডার্ন সায়েন্স, নবাবগন্জ, দিনাজপুর। পরবর্তীতে ২০২২ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর স্কুলটির নাম পরিবর্তন করে ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ নামকরণ করা হয়। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই একক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকের পরিচালনা, শিক্ষক- শিক্ষিকাগণের আন্তরিক প্রচেষ্টায়, অভিভাবকবৃন্দের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সহযোগিতায় এবং ছাত্র-ছাত্রীদের কঠোর অধ্যাবসায়ের ফলে প্রতিষ্ঠানটি উত্তর জনপদের একটি অন্যতম বিদ্যাপাঠ হিসাবে সমধিক পরিচিতি লাভ করেছে। একক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদেরকে সুশিক্ষিত ও সৎ এবং কর্মক্ষেত্রে নিবেদিতপ্রাণ আত্নাপ্রতায়ী মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ । শিক্ষার্থীদেরকে আগামী দিনের যোগ্য নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার জন্য এই প্রতিষ্ঠানটি একাডেমিক, ক্রীড়া ও সহশিক্ষার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে নেতৃত্বের গুনাবলী বিকাশের জন্য তাদের নির্ধারিত পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম সুপরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয় ।
“শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড”- এ ধ্রব সত্যকে অন্তরে ধারণ করে যে জাতি যত শিক্ষার আলোতে অলোকিত হয়েছে, প্রথিবীতে আজ তারাই তত উন্নত, সমৃদ্ধ ও সম্মানিত। আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এবং তারাই একদিন দেশ ও জাতিকে নেতৃত্ব প্রধান করবে। তাদের সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত ও আলোকিত করা হলে তারা দেশের আদর্শ।
কথার চাকচিক্য বা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি নয়, শিক্ষার্থীদের সাফল্যই আমাদের অঙ্গীকার। আমাদের সততা, আন্তরিক প্রচেষ্টা, সুনিপন পাঠদান পদ্ধতি ও প্রদত্ত ওয়াদা মোতাবেক শ্রম - সাধনা সর্বোপরি আল্লাহর রহমত আমাদেরকে পৌছে দিবে সাফল্যের দ্বার প্রান্তে। পরিশেষে সকল শিক্ষার্থী,শুভাকাঙ্খী ও সম্মানিত অভিভাবকসহ সবাইকে জানাই আন্তরিক সালাম ও শুভেচ্ছা।
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক
মোঃ রুহুল আমিন ( এমএসসি - রসায়ন)
মোবাইল : ০১৭১১৪১৪২৩০
অধ্যক্ষ ( ভারপ্রাপ্ত) এর বাণী :
দক্ষ মানব সম্পদই পারে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে। তাই ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এক ঝাক দক্ষ মানব সম্পদ তৈরী করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আগামী শিক্ষাবষ থেকে একাদশ বিজ্ঞান শাখায় অত্র প্রতিষ্ঠানটি পাঠদান করতে যাচ্ছে। যুগের সাথে তালমিলিয়ে আধুনিক শিক্ষার উপর গুরুত্ব দিয়ে শ্রেণি কক্ষে হোয়াইট বোর্ডের পাশাপাশি Smart board ব্যবহার করে ক্লাসগুলোকে আকষর্ণীয় করে তোলার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যেখানে বিজ্ঞানের জটিল বিষয় গুলো থ্রি-ডি অ্যানিমেশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে।
আমি আশা করি প্রতিটি ক্লাসে পাঠ পরিকল্পনা তৈরী করে Smart board এর মাধ্যমে পাঠ দান করে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরী করে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে " ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ " প্রতিশ্রুতি বদ্ধ ।
অধ্যক্ষ ( ভারপ্রাপ্ত)
মো: মতিয়ার রহমান (এমএসসি-রসায়ন)
ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
মোবাইলঃ ০১৭২৮৪৮৪৮৪৩
পরিচিতি :
দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের সুনাগরিক ও নেতৃত্বের গুণসম্পন্ন আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেতনাকে ধারণ করে, গতানুগতিক শিক্ষা পদ্ধতির একঘেঁয়েমি ও সংকীর্ণতা মুক্ত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার প্রত্যয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে " ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ " । শিক্ষার্থীকে সম্পুর্ণ ও যোগ্যতা সম্পন্ন মানুসরুপে গড়ে তোলার প্রত্যয় আমাদের নিরন্তন অভিযাত্রা সোনালী স্বপ্নময় আগামীর পথে।
অবস্থান ও প্রতিষ্ঠা :
দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া ইউনিয়নের বিখ্যাত বাণিজ্যকেন্দ্র ভাদুরিয়া বাজারে ২০১৮ সালের ০৪ সেপ্টেম্বর “ স্কুল অব মডার্ন সায়েন্স ” নামে যাত্রা শুরু। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ১৭ ই সেপ্টেম্বর বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে “ ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ” নামকরণ করা হয়। বিদ্যালয়টি বর্তমানে বাজারের পূর্ব পাশের মোবাইল টাওয়ার হতে ১৮০ গজ পূর্বে মেইন রোড সংলগ্ন খাদ্য গুদামের সামনে অবস্থিত।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ও মেধার সঠিক বিকাশ সাধন এবং নৈতিকতার আত্মবিশ্বাসী সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে বিজ্ঞানভিত্তিক শ্রেণি কার্যক্রম, পদ্ধতিগত শিক্ষা, নিয়মিত পরীক্ষা, ধারাবাহিক অনুশীলন, আধুনিক শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার পূর্বক পাঠদান করা হয়্ রাজনীতি ও ধূমপান মুক্ত, নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল শিক্ষা পরিবেশ।
সুপরিকল্পিত শিক্ষা পদ্ধতি, দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষক মন্ডলীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এখানে শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে । বিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীন পরীক্ষা সহ পিইসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত ভাল। সকল পাবলিক পরীক্ষায় বিগত বছরগুলোতে প্রায় শতভাগ সাফল্য আমাদের একটি বড় অর্জন । তবে শুধু ভাল ফল অর্জনই নয়, মানসম্মত শিক্ষা ও প্রযুক্তিনির্ভর জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য । আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি । আশা করছি অচিরেই এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের প্রতিভা বিকাশে উজ্জ্বল স্বাক্ষর রাখার পাশাপশি নিজেদেরকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে ।
আমাদের মুল লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ:
ক) নিরলস জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা ।
খ) সুষম ও উদার ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধার পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটানো ও বোর্ড পরীক্ষায় ভালো ফলাফল নিশ্চিতকরণ।
গ) শিক্ষার্থীদের পাঠদান শ্রেণিকক্ষেই সমাপ্ত করা এবং অসমর্থদের জন্য এর বাইরে অতিরিক্ত ক্লাস ও বিশেষ ব্যবস্থায় পড়ানো।
ঘ) শিক্ষার্থীদের চিন্তায়, চেতনায় এবং কর্মে সৃজনশীলতা, জনকল্যাণ ও মানব সেবাবোধ জাগ্রত করে তোলা
ঙ) শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রয়োজনীয় অনুশীলন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শৃঙ্খলাবোধ, শ্রমের মর্যাদা, নৈতিক, মানবিক, সামাজিক, আচরণিক ও ধর্মীয় মূল্যেবোধ জাগ্রত করা এবং তাদের মননে-কর্মে ব্যবহারিক জীবনে এসব মূল্যবোধ ও চারিত্রিক গুনাবলি উম্মেষ ঘটানো ।
চ) শিক্ষার্থীদের জাতীয় জীবনে সকল স্তরে নেতৃত্বদান ও কর্ম্ সম্পাদন যোগ্যতা সম্পন্ন সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা এবং সর্বোপরি নৈতিক, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও উন্নত চরিত্রের জনসেবার মনোভাব সম্পন্ন একজন আদর্শ্ মানুষ তৈরি করা ।
ছ) প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পরবর্তী উচ্চ শিক্ষার স্তরের জন্য সত্যিকারভাবে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা । এসব লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে অত্র প্রতিষ্ঠানটিকে দেশ ও সমাজের কাছে একটি অনুকরণীয় মডেল হিসাবে উপস্থাপন করা ।
প্রতিষ্ঠানের বিশেষত্ব :
“সুশিক্ষা গ্রহণ করবো, স্মার্ট দেশ গড়বো”
শিক্ষার্থীর মূল্যবোধ ও প্রতিজ্ঞা:
অবশ্য পালনীয়
* সুন্দর ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপনে অভ্যস্থ হবো।
* সর্বদা সত্য বলবো এবং সৎ চিন্তা ও সৎ কর্মে অনুপ্রাণিত হবো।
* দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ থাকবো এবং আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবো।
* ধর্মীয় মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করবো।
* সব ধরণের অসামাজিক কর্মকান্ড বিশেষত: ইভটিজিং, নেশা ও মাদকদ্রব্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকবো।
পালনীয়:
* সর্বদা ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করবো এবং আশাবাদী থাকবো।
* সবর্ণা ধৈর্যশীল ও সহিষ্ণু হবো।
* বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও বয়োকনিষ্ঠদের প্রতি স্নেহপরায়ন হবো।
* প্রতিষ্ঠানের কোন সম্পদ অপব্যবহার ও নষ্ট করবো না।
* যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবো না।
প্রতিষ্ঠানের মটো :
ভর্তি প্রক্রিয়া :
নতুন শিক্ষাবর্ষে অত্র বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক হতে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করা হবে। প্রতি বছর নভেম্বর মাসে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়ে থাকে। বিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফরমে অথবা অনলাইনে আমাদের ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হয়। আমাদের ওয়েবসাইট : WWW. bhaduriamodelschool.com
আবেদনপত্র জমা দেয়ার সময় যেসব কাগজপত্র দিতে হবে :
১. অনলাইনে / অফলাইনে পূরণকৃত ফরম (২ কপি) সাথে দুই কপি ছবি ।
২. পূর্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রশংসাপত্রের ফটোকপি।
৩. পূর্ববর্তী পরীক্ষার মার্কশীটের ফটোকপি ।
৪. শিক্ষার্থীর বাবা, মা / অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ।
৫. শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি ।
ভর্তির সময় প্রয়াজনীয় কাগজপত্রঃ
১. পূর্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রশংসাপত্রের মুল কপি।
২. পূর্ববর্তী পরীক্ষার মার্কশীটের মুলকপি ।
৩. শিক্ষার্থীর বাবা, মা / অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ।
৪. শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি ।
প্লে গ্রপ হতে একাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির তারিখঃ
**৫ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রি. হতে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি চলছে।
আসন সংখ্যা:
|
প্লে গ্রফ |
নার্সারী |
প্রথম |
দ্বিতীয় |
তৃতীয় |
চতুর্থ |
পঞ্চম |
ষষ্ঠ |
সপ্তম |
অষ্টম |
নবম |
দশম |
একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি |
|
২০ |
২০ |
২৫ |
২৫ |
৩০ |
৩০ |
৩০ |
৩৫ |
৩৫ |
৩৫ |
৩৫ |
৩৫ |
৪০ |
ভর্তি ফি, মাসিক বেতন ও অন্যান্য ফি :
মাসিক বেতন ও অন্যান্য ফিসমুহের বিবরণঃ (প্লে গ্রপ - দ্বাদশ শ্রেণী)
|
ক্রমিক নং |
খাতসমূহ |
প্লে-নার্সারী |
প্রথম - দ্বিতীয় |
তৃতীয়-চতুর্থ |
৫ম শ্রেণী |
৬ষ্ঠ - ৭ম শ্রেণী |
৮ম |
৯ম-১০ম শ্রেণী |
একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি |
|
১ |
ভর্তি ফি |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৮০০/- |
১০০০/- |
১০০০/- |
২০০০/- |
|
২ |
মাসিক বেতন |
৪০০-৪৫০/- |
৫০০-৫৫০/- |
৭০০-৭৫০/- |
৮০০/- |
১২০০-১২৫০/- |
১৪০০/- |
১৫০০-১৬০০/- |
২২০০-৩২০০/- |
|
৩ |
উন্নয়ণ ফি |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
|
৪ |
ভর্তি ফরম |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
২০০/- |
|
৫ |
সেশন ফি |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
৫০০/- |
১০০০/- |
|
৬ |
ক্রীড়া ও সংস্কৃতি |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৭৫/- |
|
৭ |
লাইর্রেরী |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৫০/- |
৭৫/- |
|
৮ |
বিদ্যুৎ বিল |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
৩০/- |
|
৯ |
সফটওয়ার বিল |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
১০/- |
|
১০ |
বিজ্ঞানাগার ওকম্পিউটার ল্যাব |
|
|
|
|||||
|
১১ |
অন্যান্য |
|
|
|
|||||
|
সর্বোমোট |
১৮৯০/- |
২০৪০-২০৯০/- |
২২৪০-২২৯০/- |
২৩৪০/- |
৩০৪০-৩০৯০/- |
৩৪৪০/- |
৩৫৪০-৩৬৪০/- |
৫৭৯০-৬৭৯০/- |
বেতন পরিশোধের নিয়মাবলি:
ক) ছাত্র-ছাত্রীদের মাসিক বেতন চলতি ইংরেজি মাসের ১০(দশ) তারিখের মধ্যেই পরিশোধ করতে হবে।
খ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বেতন পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে ৫০(পঞ্চাশ) টাকা জরিমানাসহ উক্ত মাসের ৩০ (ত্রিশ) তারিখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।কোনক্রমেই বেতন বকেয়া রাখা যাবে না।
গ) পরপর দুমাস বেতন না দিলে সংশিষ্ট ছাত্র-ছাত্রীর নাম হিসাব বিভাগ কতৃক কর্তন করা হবে। পরবর্তীতে তৃতীয় মাসে পুন:ভর্তি ফি ( একমাসের টিউশন ফি -এর ৫০% সমপরিমাণ) দিয়ে পুনরায় ভর্তি হতে হবে।
ঘ) আবাসিকের বেতন চলতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
ঙ) বেতন প্রদানের তারিখঃ
১) প্রতি মাসের ০১ - ১০ তারিখ (বিলম্ব ফি ছাড়া)
২) ৫০/- বিলম্ব ফিসহ: প্রতি মাসের ১১ - ৩০ তারিখ।
৩) প্রাথমিক শাখাঃ সাময়িক/ পর্ব শেষ ইত্যাদি সারা বছরে তিনটি পরীক্ষার ফি এপ্রিল, জুলাই ও নভেম্বর মাসের বেতনের সাথে প্রদান করতে হবে।
৪) মাধ্যমিক শাখা : অর্ধ-বার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার ফি জুন ও নভেম্বর মাসের বেতনের সাথে প্রদান করতে হবে।
৫) কলেজ শাখা : একাদশ শ্রেণির অর্ধ-বার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার ফি নভেম্বর ও মার্চ মাসের এবং দ্বাদশ শ্রেণির প্রাক-নির্বাচনি ও নির্বাচনি পরীক্ষার ফি জুলাই ও অক্টোবর মাসের বেতনের সাথে প্রদান করতে হবে।
চ) বাৎসরিক ফি ( সেশন ফি, উন্নয়ন ফি, ক্রিড়া ফি, লাইব্রেরি ফি)।
প্রতি বছরের জানুয়ারী মাসের বেতনের সাথে দিতে হবে।
কলেজ শাখা : প্রতি বছরের জুলাই মাসের বেতনের সাথে দিতে হবে।
ছ) ফি আদোয়ের সময় :
শনিবার হতে বৃহস্পতিবার : সকাল ০৮.০০ টা হতে বিকাল ০৪.০০ টা পর্যন্ত।
বিদ্যালয়ের ইউনিফরম :
ছাত্রদের পোশাক
*ফুলহাতা বিস্কিট রঙের শার্ট (সোল্ডার ও বুক পকেট সহ)।
* কালো রঙের প্যান্ট (সোজা কাট, সামনের দিকে ডানে ও বামে দু'টি করে টোকেন ও দু'টি ক্রস পকেট, একটি ব্যাক পকেট বোতাম সহ। ছয়টি লুপ থাকবে)।
* সাদা জুতা ও মোজা।
ছাত্রীদের পোষাক
*প্যারাসুট রঙের কামিজ ( পেছনে চেইন/ বোতাম, কলার ও সোল্ডার ফ্যাপ সহ ফিটিং, ৩/৪ হাতা, সাইড কাটা ১.৫ ইঞ্চি চওড়া বেল্ট। গলা, হাতা ও ঝুলে সাদা কাপড়ের পাইপিন)। * মাথায় সাদা স্কার্ফ ও ওড়না। বোরকা পড়লে তা প্যারাসুট রঙের হতে হবে।
* সাদা জুতা ও মোজা।
বিদ্যালয়ের সময়সূচি :
সকাল ৮.০০ টা হতে বিকাল ৪.০০টা পর্যন্ত।৫ম, ৮ম ও ১০ম শ্রেণির জন্য বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।
পাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম :
* ইয়ার প্লানার ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার
* বছরের শুরুতেই জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে ইয়ার প্লানার ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রস্তুত করা হয়। এতে কার্যদিবস, বিভিন্ন জাতীয় দিবস, সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম, বিভিন্ন ছুটিসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী অন্তর্ভূক্ত থাকে। এই ইয়ার প্লানার ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রত্যেক শিক্ষার্থী এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের মাঝে বণ্টন করা হয়।
সিলেবাস :
বছরের শুরুতেই জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে শিক্ষাবোর্ডের কারিকুলাম ভিত্তিতে প্রণীত সিলেবাস। শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রদান করা হয়। বর্ষভিত্তিক সিলেবাস দুই ভাগে বিভক্ত থাকে অর্ধ বার্ষিক ও বার্ষিক। এই সিলেবাসের আলোকে পাঠ্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রতি পর্ব সিলেবাসকে মাসভিত্তিক সিলেবাসে রূপান্তরপূর্বক পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়।
শিক্ষকদের ব্যক্তিগত বিষয়ভিত্তিক পাঠ পরিকল্পনা :
প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যেই পরবর্তী মাসের পাঠ পরিকল্পনা প্রত্যেক শিক্ষকই কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দেন।
লেসন নোট :
প্রত্যেক শিক্ষক জমাকৃত পাঠ পরিকল্পনার আলোকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর লেসন নোট প্রস্তুত করেন। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নোট কম্পোজ ও ফটোকপি করে শিক্ষার্থীর নিকট সরবরাহ করা হয়।
দিনভিত্তিক মাসিক পাঠ পরিকল্পনা :
শিক্ষকগণ কর্তৃক জমাকৃত বিষয়ভিত্তিক পাঠ পরিকল্পনার আলোকে কর্তৃপক্ষ "দিন ভিত্তিক মাসিক পাঠ পরিকল্পনা ” প্রস্তুত করেন। এতে দৈনন্দিন বিষয়ভিত্তিক পাঠদানের বিষয় অধ্যায় মাসের পাঠ্যক্রমিক ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের বিস্তারিত বর্ণনা থাকে। এছাড়া মাসের শেষে মাসিক পরীক্ষাসূচি অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা মাসের শুরুতেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর হাতে দিয়ে দেয়া হয়। যাতে সমগ্র মাসের দিনভিত্তিক পাঠ। পরিকল্পনা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক তথ্যাবলি শিক্ষার্থী জানতে পারে।
শ্রেণিতে পাঠদান প্রক্রিয়া :
দিনভিত্তিক পাঠ পরিকল্পনা ও লেসন নোটের আলোকে শিক্ষকগণ শ্রেণিতে পাঠদান প্রক্রিয়া
সম্পন্ন করেন। এতে বিগত দিনের পাঠ মূল্যায়ণ চলতি দিনের পাঠদান (প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে লেসন নোটসহ) ও মূল্যায়ণ এবং বাড়ির কাজ অন্তর্ভুক্ত থাকে। শিক্ষকগণ পাঠ বুঝিয়ে দেওয়ার পর শিক্ষার্থীরা পাঠ বুঝতে পেরেছে কিনা সে সম্পর্কে বিভিন্নভাবে প্রশ্নোত্তর ও ক্লাসওয়ার্ক এর মাধ্যমে যাচাই করেন। শিক্ষকগণ ক্লাস ওয়ার্ক ক্লাসেই দেখিয়ে দেন, যদি ক্লাসে দেখা না হয় তবে অবসর পিরিয়ডে এর কাজ শেষ করেন। পিরিয়ড শেষ হবার পূর্বে বাড়ীর কাজ নিশ্চিত করেন। বাড়ীর কাজের খাতা অবসর পিরিয়ডে দেখে ঐ দিন বা পরের দিন শিক্ষার্থীকে ফেরত দেন।
শ্রেণি কার্যক্রম মনিটরিং
স্কুলে প্রধান শিক্ষক কর্তৃক শ্রেণি কার্যক্রম সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়মিত মনিটরিং করা হয়।
পরীক্ষা পদ্ধতি :
প্রাথমিক শাখা
* পুরো শিক্ষাবর্ষকে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। সময়সীমা নিম্নরূপ- ০১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন। পাঠশেষে অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা।
* অর্ধ বার্ষিক : বার্ষিক : ০১ জুলাই হতে ১০ ডিসেম্বর। পাঠশেষে বার্ষিক পরীক্ষা।
* প্রত্যেক অধ্যায় শেষে অধ্যায়ভিত্তিক পরীক্ষা ও মাস শেষে মাসিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
* জেএসসি নির্বাচনি পরীক্ষা অক্টোবর মাসে ও এসএসসি নির্বাচনি পরীক্ষা ডিসেম্বর মাসে নেওয়া হয়।
পাবলিক পরীক্ষার প্রস্তুতি ক্লাস :
জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি ক্লাস ও পরীক্ষা এবং এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনি পরীক্ষার পর বিশেষ প্রস্তুতি ক্লাস ও পরীক্ষার ব্যবস্থা চালু রয়ে বিশেষ ক্লাস ও পরীক্ষা আরও ফলপ্রসূ করতে নিয়মিতভাবে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকদের সাথে নির্দি সময় অন্তর একাডেমিক সভা করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ণ রিপোর্ট অভিভাবকের নিকট নিয়মিতভাবে পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও কোন শিক্ষার্থীর একাডেমিক উন্নয়নে অভিভাবকদের সহযোগিতার প্রয়োজন হলে কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট অভিভাবকদের সাথে যোগযোগপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন।
অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষার্থীর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা :
শ্রেণি ও বিষয়ভিত্তিক অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষার্থী থাকলে তাদের একাডেমিক মনোন্নয়নের স্বার্থে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক দ্বারা বিশেষ ক্লাস এর ব্যবস্থা করা হয়।
রিপ্লেসমেন্ট ক্লাস :
কোন শিক্ষক জরুরী প্রয়োজনে ছুটিতে যেতে চাইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক কর্তৃক তার ক্লাস বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক এর সাথে সমন্বয় পূর্বক আবেদন করার প্রেক্ষিতে কেবল ছুটি মন্জুর করা হয়। ফলে স্কুলে কোন ক্লাস বাদ যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
ফলাফল প্রক্রিয়া :
অধ্যায়ভিত্তিক, মাসিক, অর্ধ বার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফলের গড় নম্বর ও শ্রেণিতে উপস্থিতির হারের ভিত্তিতে বর্ষ উত্তরণী পরীক্ষার ফলাফল নির্ধারণ করা হয়।
গ্রেডিং পদ্ধতি :
সকল শ্রেণির চূড়ান্ত ফলাফল গ্রেডিং পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা হয় যা পার্শ্বে উল্লেখিত-
শিক্ষার্থীদের জ্ঞাতব্য :
* প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নিয়মিতভাবে যথা সময়ে নির্ধারিত পোশাকে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে হবে।
* প্রতিষ্ঠান চলাকালে শিক্ষার্থীদের ইউনিফরম ব্যতীত শিক্ষায়তনে প্রবেশ করা যাবে না।
* শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজন ও সমস্যার কথা তাদের শ্রেণিশিক্ষককে জানাবে। শ্রেণিশিক্ষকগণ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। প্রয়োজনে প্রধান শিক্ষক মহোদয়কেও জানানো যাবে।
* কোন শিক্ষার্থীর কোন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হলে প্রতিষ্ঠান চলাকালীন সময়ের বাইরে ও শিক্ষকের সাথে আলোচনা করতে পারবে।
* কোন শিক্ষার্থী অসুস্থবোধ করলে অবশ্যই শ্রেণিশিক্ষক বা কর্তৃপক্ষকে জানাবে।
* ক্লাস চলার সময় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী বিনা অনুমতিতে প্রতিষ্ঠান চত্ত্বরের বাইরে যাবে না।
* প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যে কোন প্রকারের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবে।
* বিদ্যালয়ের যেকোন সমাবেশে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
* শ্রেণিকক্ষে যথাসময়ে উপস্থিত থাকতে হবে।
* প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় পাঠ্যবই, খাতা ও প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে।
* প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে সকল রাকার অনৈতিক ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
* সম্পদ সাধন ও অপচয় করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং ক্ষতিসাধন করলে উপযুক্ত জরিমানা দিতে হবে।
* প্রতিদিনের বাড়ির কাজ প্রতিদিনই করতে হবে।
* শ্রেণিকক্ষে চকলেট-চুইংগামসহ যে কোন প্রকার খাদ্য গ্রহণ নিষেধ, কেবল টিফিন পিরিয়ডে খেতে পারবে।
* টিফিন পিরিয়ড ব্যতীত শিক্ষার্থীদের বাইরে যাওয়া নিষেধ। প্রয়োজনবোধে শ্রেণিশিক্ষক/ প্রধান শিক্ষকের অনুমতি
নিয়ে যেতে পারবে।
অভিভাকদের জ্ঞাতার্থে :
শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবক এর সম্মিলিত প্রচেষ্টা সুশিক্ষা নিশ্চিত করে। অভিভাবক হিসেবে আপনার ভূমিকা আপনার সন্তানের শিক্ষার মান উন্নয়নে যথেষ্ট সহায়ক বলে আমরা মনে করি। শ্রেণিতে শিক্ষকবৃদ্ধ সঠিকভাবে পাঠদান করেছেন কিনা, প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষের ও বাড়ির কাজ দিচ্ছেন কিনা, কাজগুলো সঠিকভাবে পরিদর্শন করেছে কিনা এ বিষয়ে আপনাদের কোন মূল্যবান মতামত/ পরামর্শ থাকলে আমাদের প্রতিষ্ঠানে অভিভাবক দিবসে শ্রেণি শিক্ষকের সাথে মত বিনিময় করতে পারেন। আপনাদের এরূপ মতামত/ পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য অতীব মূল্যবান হিসেবে বিবেচিত হয়।
* অত্র প্রতিষ্ঠানের ক্লাস চলাকালে প্রতি বৃহস্পতিবার শ্রেণিশিক্ষক অভিভাবক দিবস পালিত হয়। উক্ত বৃহস্পতিবার গুলোর যেকোন একটিতে আপনার উপস্থিতি একান্তভাবে কাম্য। আপনার সন্তানের কর্মকান্ড সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিতে আপনি প্রধান শিক্ষকের সহযোগিতা নিতে পারেন এবং প্রয়োজনে আপনি মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
* আপনি আপনার সন্তানের ডায়েরি, ইয়ার প্লানার মাসিক লেসন প্লান দেখলেই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক ও কো-কারিকুলাম কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারবেন।
* অত্র প্রতিষ্ঠানে ফলাফল প্রকাশের সময় অভিভাবক দিবস পালিত হয়, যা ইয়ার প্লানারে উল্লেখ আছে। অভিভাবক দিবসে আপনি উপস্থিত থেকে আপনার সন্তানের লেখাপড়ার সার্বিক উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সাথে মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আমরা আপনাদের উপস্থিতি একান্তভাবে কামনা করি।
* প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী ক্লাসে ৯৫% উপস্থিতি বাধ্যতামুলক । এ ব্যাপারে আপনার সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
* শিক্ষার্থীদের ডায়েরি অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সেতুবন্ধনের কাজ করে। অতএব আপনি নিয়মিত ডায়েরি পর্যবেক্ষন করে স্বাক্ষর করুন।
* নিয়মিত আপনার সন্তানের সার্বিক কর্মকান্ডের খোঁজ খবর নিন। কারণ এতে আপনার সন্তান। নিজের কর্তব্য সম্পর্কে আরও বেশি সচেতন থাকবে।
* আপনার সন্তান যেন প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা বিরোধী কোন কাজে জড়িত না হয় এ ব্যাপারে তাকে সু-পরামর্শ প্রদান করে আমাদেরকে সহযোগিতা করুন। প্রতিষ্ঠানের বিধি মোতাবেক আপনার সন্তান পরিপাটি হয়ে (অর্থাৎ শার্ট, প্যান্ট, জুতা, মোজা, নেমপ্লেট, আইডি কার্ড, মনোগ্রাম, টাই ইত্যাদি সঠিকভাবে পরিধান করে) স্কুলে আসছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য আপনাদেরকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলে।
* প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কর্মকান্ড সচল রাখতে চলতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে সমস্ত পাওনাদি পরিশোধ করুন।
ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক/কর্মচারীর নামের তালিকা ,পদবী ও শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মোবাইল নম্বর :
|
ক্রম |
নাম |
পদবী |
শিক্ষাগত যোগ্যতা |
মোবাইল নং |
|
০১ |
মো: মতিয়ার রহমান |
অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) |
এম এসসি (রসায়ন) |
০১৭২৮৪৮৪৮৪৩ |
|
০২ |
মো: হেলাল উদ্দিন |
প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) |
বি এসসি ( পাস) |
০১৭২২৪৮৮১২৩ |
|
০৩ |
আ.ক.ম গোলাম ফারুক |
সহকারী অধ্যাপক |
বি এসসি ( অর্নাস ) এম এসসি (গণিত) |
|
|
০৪ |
মো: ওবায়দুল হাকিম |
সহকারী অধ্যাপক |
বি এসসি ( অর্নাস ) এম এসসি (প্রাণি) |
|
|
০৫ |
মো: আবু সাইদ মন্ডল |
সহকারী অধ্যাপক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( বাংলা) |
|
|
০৬ |
মো: আব্দুল মাবুদ |
প্রভাষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( ইংরেজি) |
|
|
০৭ |
রিপন সরকার |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( বাংলা) |
|
|
০৮ |
মো: মুরাদ আহসান |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ), এম এসসি (পদার্থ) |
|
|
০৯ |
মো: মমিনুল ইসলাম |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ) এম এসসি (গণিত) |
০১৭২২০৯৩২৬৬ |
|
১০ |
মো: আহসান হাবিব |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ), এম এসসি (গণিত) |
০১৭৩৮৩৪৪৮২৫ |
|
১১ |
মো: কামরুজ্জামান রিপন |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ), এম এসসি ( জীব ) |
০১৭৩৭৯১০১০০ |
|
১২ |
মো: ইখতিয়ার হোসেন |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( ইংরেজি) |
০১৭১৬৮৭২৩৪৪ |
|
১৩ |
জহুরুল ইসলাম চৌধুরী |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( বাংলা) |
০১৬৮০৭৪২৮০৩ |
|
১৪ |
মো: আহসান হাবিব রনি |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ), এম এসসি (পদার্থ) |
০১৭৭৪৬২২৯০২ |
|
১৫ |
মোস্তাহিদ আজম সজীব |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( ইংরেজি) |
০১৭৬২৮৯৩৩১২ |
|
১৬ |
হাবিবুর কায়ছার জুয়েল |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( ইংরেজি) |
০১৭১৭৫৮৩০০৯ |
|
১৭ |
মো: রাশেদুল ইসলাম খান |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ (সংস্কৃত) |
০১৭৮৩০৩৭১৮০ |
|
১৮ |
রনজিত রায় |
সহকারী শিক্ষক |
বি এসসি ( অর্নাস ), এম এসসি (গণিত) |
০১৭৮৮৪৯৪৫০২ |
|
১৯ |
মোছা: শামীমা খাতুন |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (পাস ), এম এ (সমাজবিজ্ঞান) |
০১৭৯৪৮৫৩৫৩২ |
|
২০ |
মোছা: জেসমিন খানম |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (পাস ), এম এ (সমাজবিজ্ঞান) |
০১৭৬৫৭৫৬৮৩৯ |
|
২১ |
কামরুচ্ছামাত আখিঁ |
সহকারী শিক্ষক |
কামিল পাস |
০১৭৮৪০৮২৭৯১ |
|
২২ |
মোছা: রেহেনা খাতুন |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (পাস ), এম এ (সমাজবিজ্ঞান) |
০১৭৫০৭৭৩৯৮৩ |
|
২৩ |
মোছা: সোহানা সাজনিন |
সহকারী শিক্ষক |
বি,এ (অর্নাস ), এম এ ( বাংলা) |
০১৭৯১৮৯৮২৫৭ |
|
২৪ |
মো: রুম্মন বাবু |
সহকারী শিক্ষক |
বি, এ (রাষ্ট্রবি:) অধ্যায়নরত |
০১৭৩০৮৮৪৭২৭ |
|
২৫ |
মোছা: জেসমিন আকতার |
সহকারী শিক্ষক |
বি, এ ( অর্নাস ) অধ্যায়নরত |
০১৮২৭২৭৯৫৩৪ |
|
২৬ |
মেফতাহুল জান্নাত |
সহকারী শিক্ষক |
বি, এ ( অর্নাস ) অধ্যায়নরত |
০১৭০১৬১৭৬৮৫ |
|
২৭ |
জাকিয়া সুলতানা আফিকা |
সহকারী শিক্ষক |
বি, এ ( অর্নাস ) ইংরেজি (অধ্যায়নরত) |
০১৭০৬৭৬৬০৪২ |
|
২৮ |
রশিদ তাজওয়ার স্বরণ |
সহকারী শিক্ষক |
বি, এ ( অর্নাস ) বাংলা (অধ্যায়নরত) |
০১৮৪১৪২৭৪৩৫ |
|
২৯ |
মোছা: নুরজাহান নিশি |
সহকারী শিক্ষক |
দা: পাস |
০১৩০৪৭১৫৪১০ |
|
৩০ |
মোছা: তাসনিম খাতুন |
সহকারী শিক্ষক |
|
|
|
৩১ |
মোছা: মাহমুদা বেগম |
পিয়ন |
এসএসসি |
০১৭১৭৯৯৪৫০৯ |
|
৩২ |
মো: আব্দুল কাদের |
নৈশ প্রহরী |
৮ম শ্রেণি |
|
|
৩৩ |
মোছা: বেমুলা বেগম |
আয়া |
৮ম শ্রেণি |
০১৭৬৫৮০৭৯৬৭ |
ভাদুরিয়া মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
ভাদুরিয়া বাজার, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।
ফোন: ০১৬৪০৩২২৩৮৮
মোবাইল: +৮৮০ ১৭১১৪১৪২৩০
ই-মেইল: bmodelschool30@gmail.com
ওয়েবসাইট: bhaduriamodelschool.com